তিনি আরও বলেন,তানভীর জিজ্ঞাসাবাদে পলাতক শহীদুল ইসলাম ও আদিলসহ অজ্ঞাতনামা আরও ছয়-সাত জন আসামির নাম বলেন।সকলেই হিযবুত তাহরীর সক্রিয় সদস্য,সরকার ও রাষ্ট্রবিরোধী পোষ্টার প্রচারণাসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করার লক্ষ্যে অবস্থান করেছিল। তানভীরের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার সকালে ইস্পাহানী স্কুল এন্ড কলেজের ভিতরে অভিযান চালিয়ে শহীদুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়।শহীদুল ইস্পাহানী স্কুল এন্ড কলেজের বিদ্যালয় শাখার সহকারী শিক্ষক।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় অর্থনীতি বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী।
কোতোয়ালী থানার উপ পরিদর্শক(এসআই)মোমিনুল হাসান বলেন,পলাতক আদিলসহ আরও ছয়-সাত জন অজ্ঞাত আসামিদের সহযোগিতায় সরকার ও রাষ্ট্রবিরোধী পোষ্টার প্রচারনাসহ আসন্ন দুর্গাপূজা ও নির্বাচনকে টার্গেট করে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট ষড়যন্ত্র করেছিল। দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করার লক্ষ্যে এবং সন্ত্রাসী কায়দায় নাশকতা সৃষ্টির জন্য ঘটনাস্থলে ষড়যন্ত্র করছিল বলে জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন। গ্রেফতার শহীদুল বাসা থেকে একটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
গ্রেফতার ও পলাতক আসামিসহ অজ্ঞাতনামা ছয়-সাত জনের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস বিরোধী আইনে মামলা করা হয়েছে।গ্রেফতার দুইজনকে আদালতে হাজির করা হলে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
Leave a Reply